বসরা শহর। সে শহরেই বাস করতেন এক নামকরা সুদ ব্যবসায়ী। ব্যবসায় তিনি সিদ্ধহস্ত। শহরজোড়া তাঁর প্রচুর খাতক। বিরাট কারবার। অত্যন্ত কঠোর চিত্তের ব্যবসায়ীটি সারাদিন বাড়ি বাড়ি ঘরে সুদ আদায় করেন।
দামেস্কের বিখ্যাত অলী মালেক ইবনে দীনার (র)। আল্লাহপ্রাপ্তির পথে যিনি ব্যায় করেছেন তাঁর সারাটি জীবন। তাঁর সমগ্র জীবনটিই অসংখ্য অলৌকিক কর্মকান্ডে ভরপুর। তাঁর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা নিয়ে আমাদের এখনকার আয়োজন।
পতিত মানব জাতিকে পথ প্রদর্শনের নিমিত্তে যুগে যুগে এ ধরাধামে আগমন করেছেন অসংখ্যা পূণ্যাত্মা। তাদেরই একজন হলেন হযরত মালেক ইবনে দীনার (র)। খাজা হাসান বসরী (রা) এর সমসাময়িক ছিলেন তিনি। অত্যন্ত উচ্চমানের সাধক ছিলেন তিনি।
যদি স্বয়ং আল্লাহ আপনার সঙ্গে থাকেন আর আপনার পূর্ণ আস্থা অটুট থাকে, তাহলে আর ভাবনা কিসের? আর এ কথায় যদি আপনার আস্থা না থাকে তাহলে অন্যের উপদেশে কোনো ফল হবে না।
সরাসরি মহানবী (সা) এর সানুরাগ সংস্পর্শধন্য খাজা হাসান আল বসরী (রা)। এলমে মারিফতের দীক্ষা নেন নবী (সা) এর গুপ্তজ্ঞানের ধারক বাহক মাওলা আলী (আ) এর নিকট হতে। তাঁর যামানার সর্বোচ্চ জ্ঞানী হিসেবে তাঁকেই ধরা হতো।
নবী করীম (সা) এর পরিবারের অন্তর্ভূক্ত মহান আউলিয়া ইমাম জাফর সাদিক (র)। প্রজ্ঞা, ইলমে মারেফতে অপার পারদর্শীতা, চারিত্রিক মধূরতা তাঁকে যুগশ্রেষ্ঠ অলীর আসনে সমাসীন করেছিল। তিনি ছিলেন তাঁর যুগের ইমাম।
যুগে যুগে দেশে দেশে কালে কালে প্রতিটি জনপদে আবির্ভুত মহান অলী আউলিয়া গণের পবিত্র জীবনাচারনে বার বার জগতে প্রতিধ্বনিত হয় পবিত্র ধর্মচেতনার সুরধ্বনি। আবহমান কাল থেকেই পবিত্রাত্মা তথা আউলিয়াগণের দ্বারা ধর্ম প্রচার হয় জগতে।
আল কুরআন’ এর প্রয়োজনীয় কিছু আধ্যাত্মিক আয়াত। পোস্ট দুটিতে কুরআন শরীফ হতে নিত্য প্রয়োজনীয় ১২৫ টি গুঢ় ভাবব্যঞ্জনাধর্মী বাণী মোবারক তথা আয়াত সন্নিবেশিত হয়েছে। আশা করি পোস্ট দুটি থেকে সত্যানুসন্ধীগণ উপকৃত হবেন।
জগৎগুরু মোহাম্মদ (সা) এর সানুরাগ সংস্পর্শধন্য খাজা হাসান আল বসরী। একদিন নবী (সা) এর পানি পান করার পাত্র থেকে পানি পান করে ফেললেন শিশু হাসান বসরী। পেয়ালায় পানির পরিমান কম দেখে নবী (সা) জিজ্ঞেস করলেন, পানি পান করেছে কে?
যুগে যুগে এ ধরনীতে আবির্ভূত হন স্রষ্টার কিছু প্রিয় বান্দা। তাদের অনুকরণ-অনুসরণের জোর তাগিদ দেয়া হয়েছে সকল ধর্মেই। আমাদের আজকের আলোচনায় থাকছে এমনই এ জোতির্ময় সত্ত্বা “হযরত খাজা ওয়ায়েস আল ক্বরণী”।
মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ, এ শ্রেষ্ঠত্ব এসেছে তার মেধা, গঠন ও সুরত শৈলীর কল্যাণে। সে সৃষ্টিকে এমন করে সৃজন করে কুল আলমকে করেছে সুশৃঙ্খল, প্রাধান্য পেয়েছে প্রভুত্বের। মহান আল্লাহ পাক এই মানুষের মননে ছাবেত হয়ে তার প্রশংসার সবটুকু কুড়িয়ে নিয়েছেন।
মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ, এ শ্রেষ্ঠত্ব এসেছে তার মেধা, গঠন ও সুরত শৈলীর কল্যাণে। সে সৃষ্টিকে এমন করে সৃজন করে কুল আলমকে করেছে সুশৃঙ্খল, প্রাধান্য পেয়েছে প্রভুত্বের। মহান আল্লাহ পাক এই মানুষের মননে ছাবেত হয়ে তার প্রশংসার সবটুকু কুড়িয়ে নিয়েছেন।
দ্বীনে মুহাম্মদী ও আহলে বাইয়্যেত অবিচ্ছিন্নভাবে আছে। আহলে বাইয়্যেতের মাধ্যম ছাড়া দ্বীনে মুহাম্মদী প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব নয়। আর দ্বীনে মুহাম্মদী কায়েম না হলে মানব সুরত ভেঙ্গে জাহান্নামী সুরত নিয়ে দোযখে বাস করতে হবে।