আপন ফাউন্ডেশন

Tag: লাবিব মাহফুজ

সংগীত – ঐ রূপের পাগল হইলাম আমি

ঐ রূপের পাগল হইলাম আমি, যে রূপ নিশিথে হেরিলাম - দয়াল তোর ঐ শ্যামরূপে মোর, জিবন সঁপিলাম। সংগীত - লাবিব মাহফুজ।

সংগীত – শ্রী চরণও বিনে

শ্রী চরণও বিনে গতি নাই ভূবনে চরণ ছায়া হয়ে প্রভূ, তোমার পেতে চাই। চরণ ছাড়া কোরোনা হে সাঁই। দয়াল গো আমার -চরণ রাধা

সংগীত – শ্যামের আরতী সাঁঝে

শ্যামের আরতী মাঝে হয়ে প্রজাপতি রাই, দিশাহারা মন, কৃষ্ণ অনুরাগে, চঞ্চল আঁখিদীপে, শ্রীরূপ জাগে, আকুলিনী আমি ওগো ছুটিয়া বেড়াই।

কবিতা – হৃদয়ের আকুতি

বক্ষে তোমারে ধরিতে প্রভু হেথায় আসিলাম ছুটে, চিরকালের মোর এ যাত্রা পথে অনন্তের পথে ঘাটে। কবিতা - লাবিব মাহফুজ।

কবিতা – প্রভাত প্রার্থনা

এ নির্মল প্রভাতও বেলায়, চাহি তব দ্বারে, হে দয়াময় - কর কর দান মোরে ক্লান্তিহীন প্রাণ, বিরাট, বিশাল, বিপুল হৃদয়।

কবিতা – শানে দয়াল মুর্শিদ

নিকুঞ্জ কাননে আজি হেরিলাম প্রিয়ারে, জামালিয়াতে দারাইন, রওশন জামিরে। মাদারেজ তার, খোদায়ী আসরার, হেরী সে অপরূপ, এ দীল

কবিতা – কিটসের অতৃপ্ত আত্মা

প্রদীপ হাতে ফ্যানি ব্রাউন, কবির মৃত্যুশয্যার পাশে, দু চোখে জ্বাজ্জল্যমান ধ্রুবতারা, অন্তিম আকুতি নিঃশ্বাসে। কবিতা।

কবিতা – হার

জ্বালিয়েছিল যে প্রদীপ, মরমে আমার, আলোর দীপ্ত শিখা, জানিনা গো সে দীপ আজ, নিভিল কেনো, কেনো মুছিল নিয়তির লেখা।

কবিতা – ঘুমঘোরে

কে এলে গো ঘুম ঘোরে, আঁখির তারায় রূপ নিহারে, জল ছলছল, করুণ সজল, কি নিদারুণ প্রভাত ভোরে। কবিতা - লাবিব মাহফুজ

কবিতা – ডেকে ফিরি যারে

প্রতি রাত এমনি করে, জেগে থাকে যেন প্রাণ, প্রতি প্রহর এমনি আশায়, কেঁদে কেঁদে ফিরে যেন মন। কবিতা - লাবিব মাহফুজ

কবিতা – আমার ঘর

আমার তো নেই ঘর, আছে পদ্মার ধূঁ ধূঁ বালুচর। জগৎ আমার, তটিনী পাথার, পায়ে হাটা পথ, বট অশ্বথ তলার - গোধূলী সোনালীকায়, রক্তিম হৃদয় ছায়

কবিতা – জন্মান্তরের পরিচয়

আমি শুনি শুধু যার বেণুকার সুর, গহন দূরের বনে, ডাগর আঁখি মোরে, ডাকে বারে বারে, গভীর তন্দ্রা স্বপনে। কবিতা - লাবিব মাহফুজ

কবিতা – স্বপ্ন

অতন্দ্র রজনীগন্ধা জেগে থাকে প্রতিরাত জোছনার প্রতীক্ষায় - ঘুমহারা বিবস মদির নয়নে দীর্ঘ স্বপনে হৃদয়ে জলরঙ ছবি এঁকে যায়।

কবিতা – মাতলামি

পেছন পানে চাওয়া তোমার সরস হিয়ার গভীর ছায়া, উপচে পড়ে হাওয়ার পরে দূর কামিনীর সলাজ মায়া। কবিতা - লাবিব মাহফুজ।

কবিতা – আহ্বান

আমি ডাকি তবু সকলেরে - যে পথে রয় অনন্ত কল্যাণ, আশীষধারা নিরবধী রয় বহমান! এ পথে আসো পথিক ত্যাজি ভ্রান্তি, ত্যাজি কূলমান।

কবিতা – বিদায়

বিদায়ের মালা হতে সুতার বাধন, খুলে দেখি প্রতি ফুলে, বিদায় লগন। যে বিদায় মোরে কাঁদায় নিয়ত, ভাষায় অশ্রুনীড়ে, মালা হয়ে সেই, গলেতে আমার

কবিতা – হৃদয়ের বন্ধন

বিরহের আলিঙ্গনে, পেয়েছি তোমারে, হৃদয়ের গভীরে, নিভৃত নির্জনে। প্রেমময় সুরবনে, ছিলাম দুজনা, ডানা মেলা মুক্ত পাখির মতো, ছিল কত সুর, হৃদয়

কবিতা – নিরবতার স্তবগান

নিশ্চুপ চঞ্চল আঁখির কোণে, এত প্রেম কি করে লুকিয়ে থাকে? প্রজাপতির পাখার মতো, নির্মল বাতাসের প্রতিটি ছোঁয়ায়, নিশ্চুপতায়! শুভ্র মেধের মতো নিরবতা

কবিতা – ব্যাথার বাধন

যে বাধনে বাধা পরে প্রাণ, হৃদয় মাঝে মোর এ বাধন কি অবাঞ্ছিত? বারে বারে মোর সমস্ত অনুভবে, আমার ইন্দ্রিয়াদীর সুক্ষ কম্পন -

কবিতা – অতৃপ্ত চাওয়া

প্রেমময়, এতো প্রেম কেনো দিলে মোরে। জীর্ণ শীর্ণ মোর ছেড়া কাগজের মতোই অন্তর -কি করে রাখবো ধরে? এ যে প্রেম এত যে ভালোবাসা!

কবিতা – প্রাপ্তি

কেন বিধি আমারে, বারে বারেকোন বাসনায়, ফিরাইলে, পাষাণের দুয়ারে? নির্জিব অক্ষম, ধরার ধুলায় করিলে এ হৃদয় কোন ছলনায়

কবিতা – মুক্তি

তোমার মুক্তি! সেতো আমার জীবনের বিনিময়ে! অদৃশ্য, অস্পৃশ্য যে বাধনে বাধা তোমার সর্বময় - মুক্তি! সে তো হতে পারে না ছলনামাত্র - এ হৃদয়ে

কবিতা – কবর

অবহেলে সে ধন বিসর্জিতে, আজো পারিনি আমি, কবরের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে নিশিদিন। হৃদয়ের গহীন হতে উৎসারিত আবছা আলোয় -

কবিতা – প্রাণের বাঁধন

প্রাণের এ বাধন, পারবিকি এড়াতে পারবিকি কখনো, অবহেলে মোরে ভূলে যেতে? তোর প্রতিটি ভঙ্গিমায়, প্রতিটি শ্বাস-প্রশ্বাসের নিরব দান।