মানুষের আত্মিক যাত্রা শুধু শরীর বা মনের সীমাবদ্ধতার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। প্রতিটি মানুষ তার ভেতরে এক গভীর আকাঙ্ক্ষা লুকিয়ে রাখে—সত্যের, প্রেমের, অনন্তের সন্ধান। সুফিবাদের মর্মস্থলে এই অনুসন্ধানকে বলা হয়...
এক রূপসীর প্রেমে পড়ে গেলেন দারুণ, দুর্নিবার প্রেম। প্রচণ্ড আসক্তি। তার এ প্রেমের কথা অবশ্য গোপন না করে তিনি সুন্দরীর কাছে পৌঁছে দিলেন। রূপসী শুধু রূপসীই নন, পরম বিদূষীও...
যুগে যুগে এ ধরনীতে আবির্ভূত হন স্রষ্টার কিছু প্রিয় বান্দা। তাদের অনুকরণ-অনুসরণের জোর তাগিদ দেয়া হয়েছে সকল ধর্মেই। আমাদের আজকের আলোচনায় থাকছে এমনই এ জোতির্ময় সত্ত্বা “হযরত খাজা ওয়ায়েস আল ক্বরণী”।
মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ, এ শ্রেষ্ঠত্ব এসেছে তার মেধা, গঠন ও সুরত শৈলীর কল্যাণে। সে সৃষ্টিকে এমন করে সৃজন করে কুল আলমকে করেছে সুশৃঙ্খল, প্রাধান্য পেয়েছে প্রভুত্বের। মহান আল্লাহ পাক এই মানুষের মননে ছাবেত হয়ে তার প্রশংসার সবটুকু কুড়িয়ে নিয়েছেন।
মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ, এ শ্রেষ্ঠত্ব এসেছে তার মেধা, গঠন ও সুরত শৈলীর কল্যাণে। সে সৃষ্টিকে এমন করে সৃজন করে কুল আলমকে করেছে সুশৃঙ্খল, প্রাধান্য পেয়েছে প্রভুত্বের। মহান আল্লাহ পাক এই মানুষের মননে ছাবেত হয়ে তার প্রশংসার সবটুকু কুড়িয়ে নিয়েছেন।
কোরান বিশ্বাস করা ফরজ, আহলে বাইয়্যেতকে বিশ্বাস করাও ফরজ। কোরান বিশ্বাস করলো আহলে বাইয়্যেত বিশ্বাস করলো না, তারা কুফরী করলো। আমাদের অধিকাংশ আলেম সমাজ এই কুফরীতেই লিপ্ত আছে। ইহাই তাদের অন্ধত্বের পরিচয়, মূর্খতার পরিচয়।
দ্বীনে মুহাম্মদী ও আহলে বাইয়্যেত অবিচ্ছিন্নভাবে আছে। আহলে বাইয়্যেতের মাধ্যম ছাড়া দ্বীনে মুহাম্মদী প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব নয়। আর দ্বীনে মুহাম্মদী কায়েম না হলে মানব সুরত ভেঙ্গে জাহান্নামী সুরত নিয়ে দোযখে বাস করতে হবে।